শেয়ার
করুন

ওয়েবসাইটি শেয়ার করুন

ইংরেজি সাহিত্য: ভাষা শেখার চেয়ে অনেক বেশি কিছু

July 13

ইংরেজি সাহিত্য: ভাষা শেখার চেয়ে অনেক বেশি কিছু

ইংরেজি সাহিত্য শুধু একটি ভাষা শেখার উপায় নয়, বরং এটি একটি জানালা—যার মাধ্যমে আমরা দেখতে পাই মানুষের আবেগ, সমাজের বিবর্তন, সময়ের পরিবর্তন এবং জীবনের গভীর সৌন্দর্য। ইংরেজি সাহিত্য বলতে ইংরেজি ভাষায় লেখা সাহিত্যকর্ম বোঝায়, যার মধ্যে রয়েছে কবিতা, উপন্যাস, নাটক, ছোটগল্প, প্রবন্ধ এবং আরও অনেক রূপ। ইংরেজি সাহিত্যের ইতিহাস প্রায় এক হাজার বছরের পুরনো এবং এটি পৃথিবীর সবচেয়ে প্রভাবশালী সাহিত্যধারাগুলোর একটি।

ইংরেজি সাহিত্যের প্রধান সময়কাল
Old English Period (450-1066)- যেমন: Beowulf

Middle English Period (1066–1500)- যেমন: Geoffrey Chaucer-এর The Canterbury Tales

Renaissance Period (1500–1660)- যেমন: William Shakespeare, Christopher Marlowe

Neoclassical Period (1660–1798)- যেমন: Alexander Pope, Jonathan Swift

Romantic Period (1798–1837)- যেমন: William Wordsworth, John Keats, Lord Byron

Victorian Period (1837–1901)- যেমন: Charles Dickens, Thomas Hardy

Modern & Postmodern Period (1901–Present)- যেমন: T.S. Eliot, George Orwell, Virginia Woolf


কেন ইংরেজি সাহিত্য পড়া উচিত?
চিন্তাশক্তি বিকাশে সাহায্য করে- সাহিত্য মানুষকে গভীরভাবে ভাবতে শেখায়।
ভাষা শুদ্ধ হয় ও শব্দভাণ্ডার বাড়ে- ইংরেজি সাহিত্যের মাধ্যমে ভাষার ব্যবহার শেখা যায় বাস্তব উদাহরণের মাধ্যমে।
নৈতিক ও মানবিক শিক্ষা দেয়- সাহিত্যে জীবনের বাস্তবতা, সংগ্রাম, প্রেম, ঘৃণা, ন্যায়-অন্যায়ের দ্বন্দ্ব প্রতিফলিত হয়।
সৃজনশীলতা বাড়ায়- কল্পনার জগতে বিচরণ করে একজন পাঠক নিজেও লেখক হয়ে উঠতে পারেন।

বিশ্ববিখ্যাত কিছু ইংরেজি সাহিত্যিকের নাম ও বিখ্যাত রচনা:
William Shakespeare: Hamlet, Macbeth, Romeo and Juliet
Jane Austen: Pride and Prejudice
Charles Dickens: Oliver Twist, Great Expectations
George Orwell: 1984, Animal Farm
William Wordsworth: Daffodils, The Prelude

ইংরেজি সাহিত্য পড়া মানে কেবল ইংরেজি শেখা নয়, বরং একটি সমৃদ্ধ জীবনের দিকে যাত্রা শুরু করা। এটি একটি শিল্প—যা হৃদয়কে ছুঁয়ে যায়, মনকে প্রশ্ন তোলে, এবং মানুষকে মানুষ হতে শেখায়।