শেয়ার
করুন

ওয়েবসাইটি শেয়ার করুন

ঘরে বসেই সরকারি ও বেসরকারি চাকরি

Blog detail Img

এতদিন চাকরির প্রস্তুতি মানেই ছিলো – নিয়মিত চাকরির বিজ্ঞাপন খোঁজ করা। কোচিংয়ে ভর্তি হওয়া। পরীক্ষার ধরণ সম্পর্কে জানা। ঘরে-বাইরে দৌড়ঝাঁপ করা। এসব ঝামেলা পোহাতে পোহাতে সময় বয়ে যেতো। টাকা আর শরীরের শক্তি তো খরচ হতো পানির মতো। স্টাডি করার মানসিকতা এবং ধৈর্য্য নষ্ট হতো। এখন প্রযুক্তির কল্যাণে ওয়েব বা মোবাইল এ্যাপের মাধ্যমে চাকরির প্রয়োজনীয় সব তথ্য ও গাইডলাইন পাওয়া যায়। যে কোন পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য পাওয়া যায় প্রয়োজনীয় সকল রিসোর্স।এজন্য প্রয়োজন অনলাইনে এমন একটি নির্ভরযোগ্য প্ল্যাটফর্ম খুঁজে বের করা – যেখানে পরীক্ষার প্রস্তুতি নেওয়ার প্রয়োজনীয় সকল তথ্য পাওয়া যাবে এবং প্রচুর নির্ভুল রিসোর্স থাকবে। অনলাইনে এরকম একটা প্ল্যাটফর্মে যোগ দিয়ে সহজেই চাকরির পরীক্ষার যাবতীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করা যায়। প্রতিযোগীতামূলক যে কোন চাকরির পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করার সর্বপ্রথম শর্ত হলো – পরীক্ষাটি সম্পর্কে পূর্ণ ধারণা রাখা। পারীক্ষা কত নম্বরের হবে, সিলেবাস কেমন, কোন বিষয়ে কত মার্কের প্রশ্ন থাকবে, পাশমার্ক এবং পেনাল্টি মার্ক কত – এ তথ্যগুলো না জানলে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেও বিশেষ সুবিধা করা যায় না।

 পরীক্ষার বিগত সালের সব প্রশ্ন সলভ করার মাধ্যমে প্রশ্নের প্যাটার্ন সম্পর্কে সবচেয়ে ভালো ধারণা পাওয়া যায়। সরকারি বা বেসরকারি সব চাকরির বিগত প্রশ্নের সংকলন সফট কপি বা বই আকারে পাওয়া যায়। সবগুলোই সাধারণত থাকে উত্তরসহ। ফলে উত্তরসহ প্রশ্নগুলো পড়া গেলেও নিজের প্রস্তুতি যাচাই করা যায় না। অনলাইনে প্রস্তুতি নেওয়ার মাধ্যমে প্রস্তুতি সুন্দরভাবে যাচাই করা যায়।মডেল টেস্ট দেয়া মানে এক ধরণের মক-টেস্ট দেয়া। এর মাধ্যমে পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার মতো একটা অভিজ্ঞতা হয়। নতুন নতুন মডেল টেস্ট সলভ করার মাধ্যমে প্রশ্নের প্যাটার্ন ও বৈচিত্র্যতা সম্পর্কে ধারণা হয়। প্রশ্নের কোন অংশের উত্তর আগে করলে ভালো, আর কোন অংশের উত্তর পরে করলে ভালো – এ সম্পর্কেও দারুণ বোঝাপড়া হয়। অনলাইনে বিগত সালের প্রশ্ন কিংবা মডেল টেস্ট সলভ করলে – কতটি উত্তর সঠিক আর কতটি ভুল হলো, সঠিক উত্তর কোনটি – এসব অটোমেটিক জানা যায়। ফলে পরীক্ষার প্রস্তুতি কতটা হলো, কোন দিকটাতে প্রস্তুতি ভালো হয়েছে, কোন কোন দিকে আরও ভালো প্রস্তুতি নিতে হবে – এগুলো নির্ভুলভাবে হিসাব করা যায়।

অনলাইনে চাকরির প্রস্তুতি নেওয়ার একটি চমৎকার প্ল্যাটফর্ম হলো প্র্যাকটিস ক্লাব। রেজিস্ট্রেশন করে সহজেই ওয়েব কিংবা এ্যাপের মাধ্যমে প্র্যাকটিস ক্লাবে যুক্ত হওয়া যায়। চাকরির সংবাদ এবং পরীক্ষা সম্পর্কিত সকল তথ্য পাওয়া যায়। রয়েছে সরকারি ও বেসরকারি – সব ধরণের চাকরির বিগত সালের প্রশ্নব্যাংক এবং প্রচুর মডেল টেস্ট। এগুলো প্র্যাকটিস করলে মুহুর্তেই ফলাফল জানা যায়। এছাড়াও ব্যবহারকারীর জন্য সম্পূর্ণ আলাদা ড্যাশবোর্ড তৈরি হয়, যেখানে প্র্যাকটিসের ফলাফল এবং সময়ের হিসাব পাওয়া যায়। এর মাধ্যমে যেকোন চাকরির পরীক্ষার জন্যই একটা নিখুঁত প্রস্তুতি নেওয়া সম্ভব হবে।

ডিজিটাল যুগ স্মার্টদের যুগ। এযুগে স্মার্ট চাকরি প্রত্যাশীরা ঘরে বসেই চাকরির সকল প্রস্তুতি নেবে। ঘরে বসেই নিশ্চিত করবে চাকরির সাফল্য।